প্রাচীন ভারতে প্রযুক্তি অবাধে উন্নত ছিল, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিল। একটি চিরস্মরণীয় উদাহরণ হল ভারতীয় গণিতবিদদের দ্বাদশিকা সংখ্যা ব্যবধানের আবিষ্কার, যা বিশ্বব্যাপী গণিতকে পরিবর্তন করেছিল। অতএব, শূন্যের ধারক হিসাবে শূন্যের ধারণাটি প্রথম ভারতে প্রস্তুত করা হয়, যা জটিল গণিতক গণনা এগিয়ে নিয়েছিল। জ্যোতিষের ক্ষেত্রে, ভারতীয় বিদ্যাবান্ধবরা মুখ্য উন্নতি

করেছিলেন, যেমন পথবিশেষভাবে পৃথিবীর পরিধি সঠিকভাবে নির্ধারণ করা এবং গ্র্যাভিটির ধারণাটি পশ্চিমে প্রস্তাবিত হয়েছে সে আগে শতাব্দীর জন্য। নৌকাযান এবং আকাশগমন নির্ধারণে ব্যবহৃত অস্ট্রোলেবের আবিষ্কারটি তাদের জ্যোতিষ দক্ষতার উপাত্ত প্রদর্শন করে। ভারতীয় ধাতুবিদ্যা এমনটি উন্নত ছিল, যেমন উত্কৃষ্ট মানের ইস্পাত প্রস্তুত করা হয়েছিল, যাকে উটজ ইস্পাত বলা হত। এই পদার্থটি তার শক্তি এবং দৃঢ়তা

জন্য অত্যন্ত চাহিদা ছিল, যা অতি সুন্দর তরুণ এবং ছুরি এবং ব্লেডের উত্পাদনে নেওয়া হয়েছিল। আরওও, প্রাচীন ভারতীয়রা চিকিৎসা ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন আয়ুর্বেদের উন্নতি সাথে, যা প্রাকৃতিক প্রতিষ্ঠান এবং একটি সমতুল্য জীবনযাপন উপজীবিত করার উপযোগী। শস্যুরুপ, বেদনাশামক, এবং প্লাস্টিক শস্যুরুপের ধারণা প্রাচীন ভারতে অনুশীলন করা হয়েছিল, তাদের উন্নত চিকিৎসা জ্ঞান প্রদর্শন করে। প্রাচীন

ভারতীয় মন্দিরের স্থাপত্য বিস্ময়, যেমন খজুরাহো এবং হাম্পির চমকপ্রদ মন্দিরগুলি, তাদের স্থাপত্য দক্ষতা প্রদর্শন করে। জটিল নকশা, সঠিক গঠন নকশা, এবং উন্নত পানি ব্যবস্থা।