প্রাচীন ভারতে প্রযুক্তি উন্নত ছিল, যা বিশ্বব্যাপী উন্নতির উপর প্রভাব ফেলে। ৩৩০০ খ্রিষ্টপূর্বে প্রারম্ভিক জনগণনা সভ্যতা, যার অগ্রগতির সাথে উন্নত ড্রেনেজ সিস্টেম এবং গ্রিড লেআউট ছিল। ১৫০০ খ্রিষ্টপূর্বের বেদিক যুগে, গণিতবিদদের দ্বারা দশমিক সিস্টেম এবং শূন্যের ধারণা উদ্ভাবন মডার্ন গণিতের পথ প্রশস্ত করে। গুপ্ত সাম্রাজ্যে (৩২০-৫৫০ খ্রিষ্টাব্দ), ভারতীয় খগোলবিদরা খগোলবিদ্যায়

গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। আর্যভট পাই এবং পৃথিবীর পরিধির মান সঠিকভাবে গণনা করেছিলেন, যখন ভারহমিহিরের সূর্য এবং চাঁদের গ্রহণ সম্পর্কের কাজ অগ্রগতিকারী ছিল। মধ্যযুগে, ভারতীয় ধাতুবিদগণ উচ্চ মানের ইস্পাত তৈরি করতে দক্ষ ছিলেন, যা 'উটজ ইস্পাত' নামে পরিচিত ছিল, যা তরুণ ও প্রতিরক্ষাযুক্ত জিনিস তৈরির জন্য বিশ্বব্যাপীভাবে চাহিদা ছিল। চোল বংশের সমুদ্রযান প্রযুক্তি তাদেরকে দক্ষতার সাথে

দক্ষতার সাথে দক্ষতার সাথে দক্ষতার সাথে দক্ষতার সাথে দক্ষতার সাথে দক্ষতা মুঘল সাম্রাজ্যে স্থাপিত হয়েছিল স্থাপত্য এবং প্রকৌশলের উন্নতি, যেমন তাজ মহল এমন অবিশ্বাস্য ডিজাইন এবং প্রকৌশল দক্ষতা প্রদর্শন করেছিল। স্টেপওয়েল এবং একুয়েডাক্ট মত জল ব্যবস্থা সিস্টেমের ব্যবহারও হাইড্রোলিক প্রকৌশল বোঝার গভীর ধারণা দেওয়া। সার্বিকভাবে, ভারতের ইতিহাসী প্রযুক্তি অভিযানগুলি বিভিন্ন ক্ষেত্রে

আধুনিক উন্নতির জন্য একটি দৃঢ় ভিত্তি রেখেছিল, গণিত এবং খগোলবিদ্যা থেকে ধাতুবিদ্যা এবং স্থাপত্য প্রকৌশল পর্যন্ত। প্রাচীন ভারতীয় বিদ্যাবানদের উদ্ভাবনমূলক আত্মা এখনও প্রযুক্তির জন্য অনুপ্রেরণা দেয়।