প্রযুক্তি ভারতের ইতিহাস গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রাচীন কাল থেকে আধুনিক যুগে পর্যন্ত, ভারত প্রযুক্তিগত উন্নতি এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে অগ্রগামী ছিল। প্রাচীন ভারতের গণিতবিদদের দ্বারা দশমিক পদ্ধতি এবং শূন্যের ধারণা আবিষ্কার হওয়াটি একটি প্রারম্ভিক উদাহরণ যা ভারতীয় প্রযুক্তিগত দক্ষতার একটি উদাহরণ। এই প্রবর্তনশীল গণিত ব্যবস্থা আধুনিক গণিত এবং বিজ্ঞানের ভিত্তি

রেখেছিল। মধ্যযুগে, ভারতটি মেটালার্জির দক্ষতায় পরিচিত ছিল, বিশেষভাবে উত্কৃষ্ট মাতালিকা তৈরির ক্ষেত্রে যেমন Wootz মেটাল। এই উন্নত ধাতুটি অত্যন্ত চাহিদা প্রাপ্ত ছিল এবং মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপ সহ বিভিন্ন অংশে রপ্তানি করা হত। ভারতীয় উপমহাদেশটি টেক্সটাইল উৎপাদনের জন্য একটি হাব ছিল, যেখানে দক্ষ বুননকারীরা উন্নত পদ্ধতিতে জটিল বস্ত্র তৈরি করত। প্রাচীনকাল পরিযায়ে, ব্রিটিশ মডেল কালোনি

কালে ভারতের প্রযুক্তিগত ভূমিকায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে। তারা রেলওয়ে এবং টেলিগ্রাফ সিস্টেম সহ আধুনিক পরিবহন প্রক্ষেপ করে, যা দেশজুড়ে যোগাযোগ এবং যোগাযোগসহকরণ পরিবর্তন করে। ব্যাংগালোরের ভারতীয় বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান উদাহরণস্বরূপ ভারতের প্রযুক্তিগত সম্ভাবনা সুদৃঢ় করে। স্বাধীনতার পরপরতে, ভারত প্রযুক্তিতে ও উদ্ভাবনে অবাধ ধাক্কা দিয়েছে। ভারতীয় অনুসন্ধান সংস্থা (ISRO) প্রতিষ্ঠা

করা এমন প্রতিষ্ঠানগুলি ভারতকে মহাকাশ অনুসন্ধানের মুখ্যাধিকারী পদার্থে উন্নত করেছে। ISRO-র